শনিবার, ২১শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

কুমিল্লা’র লাকসাম-মনোহরগঞ্জ আসনে  মোঃ তাজুল ইসলাম নিরঙ্কুশ অবস্থানে”

কুমিল্লা’র লাকসাম-মনোহরগঞ্জ আসনে মোঃ তাজুল ইসলাম নিরঙ্কুশ অবস্থানে”

            ষ্টাফ রিপোর্টার\ আর মাত্র ৩ দিন পরেই দেশ-বিদেশের বহুল আলোচিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ। এটি বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচনের জন্য ১২তম সাধারণ নির্বাচন, যা ২০২৪ সালের ৭ই জানুয়ারি রোজ রোববার অনুষ্ঠিত হবে।

            ২০২৩ সালের শেষ কিংবা ২০২৪ সালের শুরুতে বাংলাদেশের পরবর্তী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় ২০২৩ সালের ১৫ই নভেম্বর সংশ্লিষ্ট কমিশন নির্বাচন অনুষ্ঠানের এই সময়সূচী ঘোষণা করেছেন। আর ঘোষিত এই দিন-তারিখ অনুযায়ী বিএনপি ছাড়া ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগসহ বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাসদসহ বেশ কয়েকটি দল এবারের নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন এবং পুরোদমেই প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। কঠোরভাবে চলছে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যাবতীয় সরকারী কার্যক্রমও।

            উল্লেখ্য, সারা দেশের ন্যায় আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লার ১১ আসনে মোট ১২১ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছিলেন। তন্মধ্যে কুমিল্লা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে দু’দিন ব্যাপী যাচাই-বাছাই কালে ৪৮ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে ৭৩ জন প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র।

            এ সম্পর্কে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা খন্দকার মুশফিকুর রহমান জানিয়েছেন,  কুমিল্লা-১ আসনে বাতিল করা হয়েছে ৬ জন প্রার্থীর মনোনয়ন, বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে ৬ জনের প্রার্থীতা। কুমিল্লা-২ আসনে বাতিল হয়েছে ৬ জনের এবং প্রতিদ্ব›িদ্বতায় নেমেছেন ১০ জন। কুমিল্লা-৩ আসনে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ৬,  বাতিল করা হয়েছে ৮ প্রার্থীর মনোনয়ন। কুমিল্লা-৪ আসনে বৈধ ১৩ জন,  বাতিল করা হয়েছে ১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র। কুমিল্লা-৫ আসনে বৈধ ৬ জন, বাতিল হয়েছে ৫ জনের মনোনয়ন। কুমিল্লা-৬ আসনে মনোনয়নের বৈধতা পেয়েছেন ৫ জন, বাতিল করা হয়েছে ১ জনকে। কুমিল্লা-৭ আসনে মনোনয়ন পত্র বৈধতা পেয়েছে ৬ জন, বাতিল হয়েছে ৪ জনের।  কুমিল্লা-৮ আসনে মনোনয়নপত্র বৈধতা পেয়েছে ১১ জন, বাতিল হয়েছে ৪ জনের মনোনয়নপত্র।

            কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে ৭ জনের মনোনয়ন পত্র বৈধ হয়েছে, আর ৩ জনের মনোনয়ন পত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। কুমিল্লা-১০ আসনে ৩ জন বৈধ, ৪ জনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে এবং কুমিল্লা-১১ আসনে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে ৫ জনকে, বাতিল করা হয়েছে ৬ জনের মনোনয়নপত্র।

            জানা গেছে যে, এবার কুমিল্লায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ-এর উক্ত ১১টি আসনের মধ্যে অন্তত ৭টি আসনে মোটামুটি হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এসব আসনে মূলত লড়াই হতে পারে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বনাম আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে।

            তবে, কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ), কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ-নাঙ্গলকোট-লালমাই) এবং কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের সাথে ভোটের মাঠে তেমন একটা লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

            তন্মধ্যে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা সহ-সভাপতি ও বর্তমান সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় সংসদের ২৫৭তম কুমিল্লা-৯ (লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ) আসন থেকে ৫ম বারের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন। একই আসনে আগে ৪ বার নির্বাচন করেন তিনি। তাতে করে এই সুযোগ্য প্রার্থী মোঃ তাজুল ইসলাম বিপুল ভোটের ব্যবধানে ৪ বারই জয় লাভ করেছিলেন।

            উল্লেখ থাকে যে, কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে এবার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী আছেন মোট ৭ জন। তন্মধ্যে, এই আসনে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলামের সঙ্গে নির্বাচনের মাঠে নেমেছেন যাঁরা- তাঁদের মধ্যে প্রতিদ্ব›দ্বী রয়েছেন, ২য়: জাতীয় পার্টির (জাপা) মো. গোলাম মোস্তফা (লাঙ্গল মার্কা)। তবে তিনি আগে ২ বার নির্বাচন করলেও কখনো জেতেননি।

একই আসনে ৩য় আরেক প্রার্থী আছেন এবং প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন- ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের (চেয়ার মার্কা) প্রার্থী মো. আবু বক্কর ছিদ্দিক। তবে তিনি আগে আর কখনও নির্বাচন করেননি।

            এ ছাড়া ৪র্থ নাম্বারে প্রার্থী আছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) মনিরুল আনোয়ার (প্রতীক: মশাল) আগে একবার নির্বাচন করলেও তেমন একটা ভোট পাননি।

            লাকসাম-মনোহরগঞ্জ আসনে সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য ৫ম প্রার্থী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের (গামছা মার্কা) প্রার্থী আছেন মো. জমির উদ্দিন এবং ৬ষ্ঠ নাম্বারে বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট (মোমবাতি) প্রতীক নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন মোয়াজ্জেম হোসেন।

            এছাড়া, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) (নোঙ্গর) মার্কা আরেক জন মো. হাছান মিয়া নামক প্রার্থীও উক্ত আসনে প্রতিদ্ব›দ্বীতা করছেন বলে জানা গেছে। তবে তাঁর কোনো নির্বাচনী তৎপরতার খবর শোনা যায়নি।

            তবে, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম ব্যতীত কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে একমাত্র ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের প্রার্থী মো. আবু বক্কর ছিদ্দিক এলাকায় মোটামুটি গণসংযোগ ও প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর পোস্টারও চোখে পড়ছে বিভিন্ন এলাকায়। তদুপরি এলাকায় তাঁর সুনামও রয়েছে। বাকি ৪ প্রার্থীর দুই-একটি এলাকা ছাড়া কোথাও তেমন কোনো ব্যানার, ফেস্টুন কিংবা পোস্টারও চোখে পড়ছেনা।

            প্রকাশ থাকে যে, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মো. তাজুল ইসলাম। এরপর একাধারে ৬ষ্ঠ বারেও দলীয় মনোনয়ন পান তিনি। এরমধ্যে ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীর কাছে তিনি পরাজিত হলেও এর আগে ও পরে মোঃ তাজুল ইসলাম ৪ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন এবং প্রায় সর্বক্ষেত্রেই ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।

            মূলত: মোঃ তাজুল ইসলামের মেধা, জনপ্রিয়তা, বিদ্যমান প্রভাব-প্রতিপত্তি আর দুই উপজেলার রাজনীতি তাঁর নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। তাই এবারের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও উক্ত কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মো. তাজুল ইসলাম আবারও নির্বাচিত হবেন বলে জানিয়েছেন অধিকাংশ সাধারণ ভোটাররা।

            উল্লেখ্য, মোঃ তাজুল ইসলাম ২০১৮ সালে নির্বাচিত হওয়ার পর সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় স্থানীর সরকার মন্ত্রীর দায়িত্ব পান এবং দেশব্যাপী সুনাম অর্জন করেন।

            এছাড়াও এ আসনে তিনি ব্যাপক উন্নয়নের পাশাপাশি লাকসামকে স্মার্ট সিটিতে রূপান্তরিত করতেও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ফলে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। এলাকায় সন্ত্রাস চাঁদাবাজি ও মাদক নির্মূলের ক্ষেত্রে তিনি প্রশাসনসহ দলের নেতাকর্মীদের জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়নেও কঠোর নির্দেশ দিয়ে প্রশংসিত হয়েছেন। এলাকায় স্কুল-কলেজ-মাদরাসার নতুন ভবন, রাস্তাঘাট সম্প্রসারণ ও নির্মান, হাতিরঝিলের আদলে আর্চগার্ড ব্রীজ নির্মানসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডে এ আসনকে এক রকম বদলে দিয়েছেন তিনি।

            এ অঞ্চলের উন্নয়নের রূপকার হিসেবে মো. তাজুল ইসলামকে আখ্যা দিয়ে দলীয় অনেক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ বলছেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এই নির্বাচনেও তারা আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামকে আবারও নির্বাচিত করবেন।

            এছাড়া, কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনের প্রার্থী বর্তমান স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম সম্পর্কে লাকসাম পৌরসভা আওয়ামী লীগ-এর সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ রফিকুল ইসলাম হিরা লাকসামবার্তা পত্রিকাকে বলেছেন যে, ‘তিনি ১৯৯৬ সালে নির্বাচিত হয়ে লাকসাম-মনোহরগঞ্জের অবহেলিত জনগোষ্ঠীর পাশে থেকে সাধ্যমতো কাজ করেছেন। বিগত ১৫ বছর একটানা উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন মূলক কাজ করে মন্ত্রী তাজুল ইসলাম এলাকার দৃশ্যপট পাল্টে দিয়েছেন। আর শুধু উন্নয়ন নয়; গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ৪৩টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সুযোগ্য মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম উন্নয়নের পাশাপাশি এলাকায় ন্যায় বিচার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠাসহ সন্ত্রাস, দূর্নীতি দমন ও মাদক মুক্ত করতে অপরিসীম ভূমিকা পালনে প্রশাসনের পাশাপাশি জনপ্রতিনিধিদেরকে দিয়েও কাজ করিয়েছেন। তিনি সারাদেশের শহর ও নগরসমূহের ব্যবস্থাপনা, গ্রামীণ অঞ্চলের উন্নয়নে পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন, সামাজিক ও সমবায় কর্মকান্ডে অপরিসীম সহযোগিতা প্রদান করছেন।’

            এডভোকেট রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কুমিল্লা-৯ আসনের সংসদ সদস্য ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো: তাজুল ইসলাম এলাকার তথা দেশব্যাপী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালর্ভাট, লাকসাম পৌরসভা এলাকায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা, সুপার মার্কেট, বঙ্গবন্ধু কমিউনিটি সেন্টার, দৃষ্টি নন্দন হাতিরঝিলের আদলে নির্মিত অনেকগুলো ব্রিজ, নবাব ফয়েজুন্নেছা সরকারি কলেজে একাডেমিক ভবনসহ ছাত্রবাস, ডরমিটরি, আধুনিক উপজেলা পরিষদ ভবন নির্মাণ, চিত্তবিনোদনের জন্য ৫টি দৃষ্টি নন্দন লেক স্থাপন এবং নবাব ফয়েজুন্নেছার বাড়িটি জাতীয় যাদুঘরে রূপান্তরের উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। এছাড়া আরও অনেক চলমান কাজ আগামী কয়েক মাসের মধ্যে শেষ হয়ে গেলে লাকসাম একটি আধুনিক লাকসামে রূপান্তরিত হবে নি:সন্দেহে।’

            রফিকুল ইসলাম হিরা আরো বলেছেন যে, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৯ আসনে বর্তমানে ৭ জন বিভিন্ন দলের প্রার্থীগণ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোঃ তাজুল ইসলামের সাথে নির্বাচনী যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন। কিন্তু এসকল প্রার্থী কোনো অবস্থাতেই মোঃ তাজুল ইসলামের জনপ্রিয়তা এবং ভোটের রাজনীতির ধারে কাছেও আসার সম্ভাবনা নেই। সেই সাথে মোঃ তাজুল ইসলাম দলমত নির্বিশেষে কুমিল্লার সকল প্রার্থী থেকেও এক চমকপ্রদ অবস্থানে রয়েছেন। আমার দৃড় বিশ্বাস যে, এই নির্বাচনে বর্তমানে ‘কুমিল্লা’র লাকসাম-মনোহরগঞ্জ আসনে মোঃ তাজুল ইসলাম নিরঙ্কুশ অবস্থানে” রয়েছেন। এতে করে বহুল আলোচিত এই কুমিল্লা-৯ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোঃ তাজুল ইসলাম বিপুল সংখ্যক ভোটের মাধ্যমে জয়ী হবেন।’

            ওদিকে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লার ১১টি আসনের প্রায় সব আসনেই আওয়ামী লীগ প্রার্থী জয়লাভ করবেন বলে মনে করেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব। কুমিল্লা জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে চৌদ্দগ্রাম আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর বিভিন্ন আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মুজিবুল হক মুজিব বলেন, আমি মনে করি সব আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয়লাভ করবে।

            এছাড়া, কুমিল্লা-৬ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি আঞ্জুম সুলতানা সীমা বলেছেন যে, ‘আমি এবং আমার পরিবার আওয়ামী লীগের বাইরের কেউ না। স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া বিভক্তি তৈরী করা নয়; বরং এটি প্রতিযোগিতার বিষয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সুযোগ দিয়েছেন তাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি। আশা করছি সুষ্ঠু ভোট হলে বিপুল ভোটে জয়লাভ করবো।

Share This